মোবাইল ফোন কি?
মোবাইলের অজানা কিছু তথ্য গত কয়েক দশকে বাড়ছে মোবাইল ফোনের প্রচুর ব্যবহার, প্রায় ২০১৮ সালে মোবা্ইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬৪.৫০ শতাংশ । এটি মানুষের জন্য আর্শীবাদ সরুপ বয়ে আনলেও এটির ক্ষতিকর প্রভাব দিন দিন বেড়ে চলেছে । যেমন: অতিরিক্ত সময় ব্যয় করছে, চোখের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পেলছে, নেট ব্যবহার করে অনেক খারাপ ছবি দেখে এর প্রতি আকৃ্ষ্ট হচ্ছে এর ফলে তারা খারাপ পথে দাবিত হচ্ছে, মস্তিকের উপর প্রচুর চাপ পড়ছে ফলে ব্রেন ক্যান্সর আক্রান্ত হচ্ছে ।
মোবাইলের অজানা কিছু তথ্য মোবাইল ফোন থেকে এক ধরণের রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েব নামে এক ধরণের তরঙ্গ বের হয় ওই তরঙ্গ মানুষের গাঢ়ে ও মাথায় এক ধরণের টিউমার তৈরি করে ওই টিউমার পরে ক্যান্সার এর মত বড় রোগে আক্রান্ত হতে পারে ।
মোবাইল ফোন কিভাবে কাজ করে:
রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ওয়েভ করে আমাদের কাছ থেকে নেটওয়ারক টাওয়ারে একটি সংকেত পাঠায় মাধ্যমে কাজ করে তাকে মোবাইল ফোন । ওই ওয়েবগুলো ইলেকট্রোম্যাগনেটিক শক্তির মাধ্যামে কাজ করে তাকে । উচ্চ মাএায় রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি মানব দেহের টিস্যুগুলোকে উওপ্ত করে তুলে ।
মোবাইল ফোনের অপকারিতা:
মোবাইল ফোনের জন্য আমরা র্দীঘদিন ধরে কিছু সমস্যা এবং মারাক্রাক রোগে আক্রান্ত হচ্ছি দিনদিন ।
১। ঘুমকে গভীর করার জন্য আমাদের শরীর থেকে মেলাটোনিন নামক একধরণের হরমোন বেড় হয় । কিন্তু মোবাইল ফোনের গ্যাজেট থেকে যে রেডিয়েশন বেরোয়, তা আমাদের ঘুমকে বাধা দেয় । যার ফলে আমাদের ভালো ঘুম হয় না ।
২। বিশেজ্ঞারা মটোফোনকে ক্যান্সারের সম্ভাব কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছে ।
৩। ২০ বছর বয়সের চেয়ে যারা কম তাদের ব্রেন ক্যান্সার ৫ শতাংশ বেড়ে যায় ।
৪। সুইডেনের অরুবর বিশ্ববিদ্যালের বিশেজ্ঞরা বলেছে, 3G ফোনে আরও উচ্চ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড ব্যবহার করা হয় । যা শরীরের জন্য অনেক ক্ষতি কর ।
রেডিও ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সি কি?
রেডিও ওয়েভের ফ্রিকোয়েন্সি ১১ কিলোহার্টজ থেকে ১ গিগাহাটজ হযে থাকে আর এই রেজেনটের মাধ্যমে ইলেকট্রোম্যাগনেটিক স্পেকট্রামকে বলা হয়ে তাকে রেডিও ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সি । এক কথায় বলতে গেলে ইলেকট্রোম্যাগনেটিকেই বলা হয় রেডিও ওয়েভ ফ্রিকোয়েন্সি । ইলেকট্রোম্যাগনেটিকেই এর ফলে মানুষের মাথা ব্যাথা, ঘুম না হওয়া, স্মৃতি শক্তি কমে যাওয়া, শ্রবণ শক্তি কমা ইত্যাদি ।
নের্ট্ওয়ারকে কিছু অজানা তথ্য:
আমরা যত 4G, 5G ইত্যাদি নের্টওয়ারকের স্পীড বাড়াতে যাচ্ছি তত মানুষ, পশু-পাখি, মৌমাছি ইত্যাদির জন্য আরো বিপদজনক হয়ে উঠছে । কিছুদিন আগে নেদারল্যান্ডে 5G নের্টওয়ারকে পরীক্ষা করার সময় আকাশ থেকে সরাসরি ৩০০ টির ও বেশি পাখি হার্ট অ্যাটাক করে মাটিতে পরে মারা গেছে । গত কয়ক দশক দরে দেখা গেছে নারকেল ফলন কমে গেছে তার কারণ হল মোবাইলের নের্টওয়ারকের ফলে । নর্টওয়ারকে গতি যত বাড়াবে তত wap এর রেডিওশান তত কমে আসবে ।
মোবাইল ফোনের উপকারিতা:
মোবাইল আমাদের জন্য নতুন আগমন বাড়তা বয়ে এনেছে । এটির দ্বারা আমাদের যোগাযোগ এর মাধ্যম সহজ হয়েছে । আগে এর যোগাযোগ ব্যবস্হা মাধ্যম ছিল খুবই খারাপ কারণ হল আগে একজনকে খবর পাঠাতে অনেক সময় লাগত কিন্তু এখন সময় লাগে কম ।
১। সহজে যোগাযোগ করা যায় ।
২। মোবাইলের মাধ্যমে অনেক ইনকাম করা যায় ।
৩। এটির মাধ্যমে আমরা সহজে কোন কিছু তথ্য পাওয়া যায় ।
৪। সহজে একজনের সাথে অন্যজনের সরাসরি দেখে কখা বলা যায় ইত্যাদি ।
মোবাইল ফোনের অপকারিতা :
মোবাইলের যতটুকু উপকারিতা হয় তার চেয়ে বেশি হয় ক্ষতি । এটির মাধ্যমে আমরা বর্তমানে প্রচুর পরিমানে সময় অপচয় করছি ।
১। এটির মাধ্যমে আমাদের সহজে আমাদের ব্রেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় ।
২। এটির মাধ্যমে আমরা প্রচুর পরিমান সময় নষ্টা করছি ।
৩। আমরা প্রচুর টাকা নষ্ট করছি ।
৪। এটির দ্বারা আমরা প্রচুর পরিমাণে প্রতারিত হচ্ছি ।
তাই বলা যায়, আমরা এখনো মোবাইলে কিছু অজানা তথ্য সম্পকে জানি না, আমরা যত আধুনিকতার দিকে আগাছি আমরা তত বিপদের দিকে আমাদের নিজেদেরকে এবং পৃথিবীকে নিয়ে যাচ্ছি । তাই আমাদের যতটুকু পারব মোবাইল থেকে নিজেকে দূরে রাখব । আমরা ঘুমানোর সময় বিছানার আসে পাশে মোবাইল রাখব না ।
1 Comment