ডিজিটাল ক্যামেরা দাম বর্তমান বাজারে ব্যবসা করতে হলে প্রতিযোগিতা দিয়ে ব্যবসা করতে হয়। কারণ বাজারে সকল ব্যবসায়ী নিত্য নতুন পণ্য নিয়ে আসে।ক্যামেরা এখনকার মানুষের একটি ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে। তাই বর্তমানে ক্যামেরার দোকানে বিভিন্ন ধরণের ক্যামেরা পাওয়া যায়। চলোন আমরা নিচে একটু দেখে আসি যে ক্যামেরার দোকানে কি কি ক্যামেরা পাওয়া যায়। ডিজিটাল ক্যামেরা দাম নিয়ে আলোচনা করব।
আপনি এখনই কিনতে পারেন সেরা ক্যামেরা খুঁজছেন? ভয় পাবেন না, আমাদের গাইড এখানে আপনাকে সঠিক দিকে চালিত করছে। আপনি যদি কোনও প্রারম্ভিক-বান্ধব ডিএসএলআর, আয়নাবিহীন পাওয়ার হাউস, স্মার্টফোন-বিটিং কমপ্যাক্ট বা অ্যাকশন ক্যামেরা না কেন, আমাদের কঠোর পরীক্ষার ভিত্তিতে আমরা বিশ্বের সেরা সেরা বিকল্পগুলি পেয়েছি। ডিজিটাল ক্যামেরা দাম?
কোথা থেকে শুরু করবেন নিশ্চিত নন? মনে রাখার কয়েকটি কারণ রয়েছে যা আপনার বিকল্পগুলি সঙ্কুচিত করতে সহায়তা করতে পারে। তালিকার শীর্ষটি বাজেট, তবে আপনি নিজের অভিজ্ঞতার পাশাপাশি আপনার পছন্দের ফটোগ্রাফির বিষয়েও ভাববেন। আপনার যা প্রয়োজন, সেখানে একটি আদর্শ ক্যামেরা রয়েছে যা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে তবে এটি খুঁজে পেতে আপনাকে সহায়তা করার জন্য আমরা প্রতিটি ধরণের সেরাটি বেছে নিয়েছি।
সম্ভবত আপনি সবে শুরু করছেন, এবং একটি প্রাথমিক বান্ধব ক্যামেরা চান যা আপনাকে আপনার স্মার্টফোন থেকে লাফিয়ে উঠতে সহায়তা করবে। হতে পারে আপনি আরও অভিজ্ঞ ফটোগ্রাফার যিনি শীর্ষ খাঁটি চশমা চান। আপনি যে পর্যায়েই থাকুন না কেন, সেরা ক্যামেরা বাছাই করার অর্থ আপনার প্রয়োজনীয়তাগুলি কী তা সিদ্ধান্ত নেওয়া এবং আমাদের গাইডের সাথে পাওয়া তাদের সাথে সারিবদ্ধ করা।
আপনাকে চয়ন করতে সহায়তা করার জন্য, আমরা স্টাইলস-ফোকাসড প্রো ক্যামেরা এবং সেইসাথে ভ্লগিংয়ের জন্য আরও উপযুক্ত উপযুক্ত সহ প্রতিটি বিভাগ থেকে সেরা ক্যামেরার একটি তালিকা একসাথে রাখার জন্য আকার, দাম এবং বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ে চিন্তা করেছি। নিম্নলিখিত তালিকার প্রতিটি ক্যামেরা কোনও উপায়ে পণ্য সরবরাহ করে – এটি তার শ্রেণীর মধ্যে সেরা, চমত্কার অল-রাউন্ড প্যাকেজ বা অসামান্য ভাল মান whether
♦ প্রথমেই সবার জিজ্ঞাসা কোন ক্যামেরাটি কিনব?
♦ কত দাম দিয়ে ক্যামেরা কিনব?
সাধারণত বাজারে তিন ধরণের ক্যামেরা কিনতে পাওয়া যায়।
এখন আপনার চিন্তা হচ্ছে যে আপনি কোন ক্যামেরা কিনবেন?
১।বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরা
২। কম্পেক্ট ক্যামেরা ও
৩। ডি এস এল আর ক্যামেরা।
১। বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরা: ডিজিটাল ক্যামেরা দাম
বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরা সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়। এইটা মানুষের বেশি পচন্দ তাই ব্যবহার করে বেশি।এইটা ব্যবহারে তেমন বেশি জামেলা নাই। কারণ ইহা খুবই সিম্পুল কাজ।শুধু ক্যামেরা অন করবেন আর ক্লিক করে ছবি ওঠাবেন।
নিচে ইহার সুবিধা অসুবিধ দেওয়া হল:
সুবিধা:
১। কম দামে এই ক্যামেরা কিনতে পারবেন
২। ইহা সাইজে ছোট এবং হালকা পাতলা
৩।যেকোন জায়গায় নিয়ে যেতে পারেন
৪। খুব সহজেই আপনার ছবি তুলতে সাহায্য করে।
অসুবিধা:
১। ইচ্ছে করলেই ক্যামেরার লেন্স পরিবর্তন করা যাবেনা।
২। অতিরিক্ত আলোতে অনেক সময় ছবির আসল কালার বুঝা যায়না।
৩। জুম লেন্স ছোট হয়ায় বেশি জুম করা যায় না।
সর্বপরি বলা যায় যে,বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরা নিত্যদিনের ছবি, স্টুডিওর আজের্ন্ট ছবির জন্য বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরাই অনেক ভাল।
২।কম্পেক্ট ক্যামেরা: ডিজিটাল ক্যামেরা দাম
কম্পেক্ট ক্যামেরা অনেকটা বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরার মতই দেখা যায়। কম্পেক্ট ক্যামেরার সাইজটা একটু বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরার ছেয়ে বড় হয়ে থাকে।ইহার জুম বেসিক পয়েন্ট ও শুট ক্যামেরার চেয়ে একটু বেশি।কারণ কম্পেক্ট ক্যামেরা জুম লেন্স পয়েন্ট বেশি।
নিচে ইহার সুবিধা অসুবিধ দেওয়া হল:
সুবিধা:
১। ক্যামেরার লেন্সগুলো মাটামুটি জুম সম্পন্ন
২। জুম করে দূরের ছবি তোলা যায়
৩। ইহাতে ফিচার ম্যানুয়ালী অপসন আছে।অনেকটা ডি এস এল আর এর মতো।
অসুবিধা:
১।কম্পেক্ট ক্যামেরাতে ভিউ ফাইন্ডার থাকলেও মূলত সেইটা একটা ছোট ডিসপ্লে
২। অরজিনিয়াল ভিউ ফাইন্ডার না।
৩। কম্পেক্ট ক্যামেরা অনেকটাই হচ্ছে শুট ক্যামেরার মতো।
৩। ডি এস এল আর: ডিজিটাল ক্যামেরা দাম
ডি এস এল আর ক্যামরা হচ্ছে বর্তমানে একটি অধিক জনপ্রিয় ক্যামেরা।ডি এস এল আর ক্যামেরা উপরের আলোচিত ২টি ক্যামেরার চেয়ে অন্যরকম। আপনি ইচ্ছে করলে লেন্স পালটাতে পারেন আপনার ইচ্ছে মতো। ডি এস এল আর ক্যামেরা অনেক বেশি ফাস্টার এবং আপনি যে ছবিটা দেখতে পাছেন প্রযোজন মতো লেন্স ব্যবহারের মাধ্যমে আপনার ক্যামেরাও দেখতে পারবে। কারণ ক্যামেরার ভিউ ফাইন্ডার একই লেন্সের রিফ্লেকশন দেখায়।তাই ডি এস এল আর ক্যামেরার দামও একটু বেশি অনেক গুনেরও অধিকারী।
নিচে ইহার সুবিধা অসুবিধ দেওয়া হল:
সুবিধা:
১। ডি এস এল আর দিয়ে আপনি প্রফেশনাল ছবি ও ভিডিও করতে পারবেন।
২। ডি এস এল আর ক্যামেরা অনেক বেশি ফাস্টার ছবি তোলে।
৩। ক্যামেরার লেন্স এর রেজুলেশন বেশি।
৪। ক্যামেরা লেন্স আপনার প্রয়োজন মতো পরিবর্তন করতে পারবেন।
৫।ডি এস এল আর ক্যামেরার সাইজ বড় হয়ে থাকে,তাই দেখতে খুব সুন্দর লাগে।
অসুবিধা:
১। ডি এস এল আর ক্যামেরার যেমন সুবিধা থেমনি অনেক অসুবিধাও আছে।
২। এর দাম অনেক বেশি
৩। এই ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুলতে হলে আপনারকে একজন ভাল ফটোগ্রাফী হতে হবে।
৪। ক্যামেরা বড় হওয়ায় এর জন্য বাড়তি ব্যাগের প্রয়োজন হয়।
উপরের আমরা তিন ধরনের ক্যামেরা সম্পর্কে জানলাম। এখন পচন্দমতো আমরা যে ক্যামেরাটি কিনতে চাই আমাদের সাধ্য মতো কিনব।
আর যেকোন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের পেইজটিতে বার বার ঘুরে আসুন।
04. Fujifilm X-T4
SPECIFICATIONS: সেন্সরের আকার: এপিএস-ক্রোসোলিউশন: 26.1 এমপিভিউফাইন্ডার: 3,690 কে ডটসনিস্ট: 3.0 ইঞ্চি টিল্ট-এঙ্গেল টাচস্ক্রিন, 1,620 কে ডটস আউটফোকাস: 425-পয়েন্ট এএফম্যাক্সিমাম অবিচ্ছিন্ন শুটিং রেট: 15fps (মেকানিকাল শাটার), 30fps (বৈদ্যুতিন) চলচ্চিত্র: 4 কে 60pUser স্তরে : মধ্যবর্তী
REASONS TO BUY: + চমত্কার চিত্র মানের আইবিআইএস ভিডিওর জন্য একটি বড় বোনাস
REASONS TO: No headphone jack